অডিশন, গ্রæমিং এবং মোটিভেশনাল সেশনে বিচারক এবং মেন্টর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের ¯^নামধন্য ফ্যাশন ও মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা। তন্মধ্যে বিশিষ্ট অভিনেতা ও পরিচালক শহীদুল আলম সাচ্চু, বিউটি এক্সপার্ট সালেহা সারোয়ার, সামিনা সারা, মারিয়া মৃত্তিক, ডঃ তৌহিদা রহমান ইরিন, আবৃত্তি শিল্পী শিমুল মোস্তফা, গ্রæমিং ইন্সট্রাক্টর কৃষান ভূইয়া, ফ্যাশন ডিজাইনার আজহারুল হক আজাদ, নিমা এহসান , পিয়াল হোসেন , অভিনেতা ও মডেল খালেদ হোসেন সুজন, উপস্থাপিকা ইসরাত পায়েল, ইউথ বাংলা কালচারাল ফোরামের সভানেত্রী মুনা চৌধুরী, ড্যান্স ডিরেক্টর এমডি ফারুখ, বিশিষ্ট নারী উদ্যোক্ত আইরিন ইসলাম, অভিনেতা ও উপস্থাপক জুলহাজ জোবাইয়ের, মডেল কোরিওগ্রাফার লামিয়া আলম, মডেল অভিনেতা অন্তু করিম প্রমূখ।
মিসেস বাংলাদেশের আয়োজক অপূর্ব আব্দুল লতিফ জানান, বাংলাদেশে সৌন্ধর্য্য ও মেধাভিত্তিক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অসংখ্য অনুষ্ঠান ইতিপূর্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু মেধাবী ও বিবাহিত নারীদের নিয়ে উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু হয়নি, সেই তাগিদেই এমন একটা পরিকপ্লনা গ্রহন করা। নারী শক্তি ও নারী জাগরনকে একধাপ এগিয়ে দেয়ার লক্ষ্যেই এ আয়োজন।
টাইটেল স্পন্সর বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস এর সি.ই.ও মোহাম্মদ জাহিদুল হক বলেন, অংশগ্রহণকারী সকল নারী ও তাদের পরিবারকে সাধুবাদ জানাই। বাংলাদেশে বিবাহীত নারীদের নিয়ে এই প্রথম এরকম আয়োজন। আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে মিসেস বাংলাদেশ এর উদ্যোগ যথেষ্ঠ ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ^াস।
অনুষ্ঠানের ইভেন্ট ডিরেক্টর ও গ্রæমিং ইন্সট্রাক্টর কৃষান ভূইয়া জানান উক্ত অনুষ্ঠানটি সোসাল মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচারনা ও সাধারণ মানুষের মধ্যে কল্পনাতীত সারা ফেলে। যার কারনে আমরা অনেক বেশি অনুপ্রাণিত।
ইউথ বাংলা সভাপতি, মোনা চৌধুরী বলেন, উদ্যোগটি শুভ প্রতিবছর এধরনের আয়োজন হওয়া উচিত। এধরনের আয়োজন বিবাহিত নারীদের আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে।